ads

স্মার্টফোন ব্যাবহারে কিছু সতর্কতা সম্পর্কে না জানলে হতে পারে বিপদ!

জেনে নিন স্মার্টফোন আমাদের কি কি ক্ষাতি করে! 

🤔ভাবছেন নতুন স্মার্টফোন কিনবেন? 📱 স্মার্টফোন  কেনার আগে অবস্যই আপনার জানা দরকার এই ডিভাইজটি অতিরিক্ত ব্যাবহারের ফলে আপনার কি ধরনের ক্ষতি হতে পারি।

স্মার্টফোন



























》 প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়নের ফলে আমাদের জীবন যাত্রার মান অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে এবং আমরাদিন দিন সব ধরনের কাজে প্রযুক্তির সাহায্য নিতে শুরু করেছি যার ফলে আমরা যেকোন কাজ করতে পারছি খুব সহজে এতে আমাদের অর্থ এবং সময় দুটই সাস্রং হচ্ছে।

প্রযুক্তির অন্যতম একটি চমক হলো স্মর্টফোন,

 স্মার্টফোন ব্যাবহার করে আমরা যেমনি উপকৃত হই তেমনি ভূল ব্যাবহার করার কারনে আমরা অনেক বিপদের মূখে সমূখীন হতেপারি। স্মার্টফোন ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবস্যই আমাদেরকে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে,  স্মাটফোন ব্যবহার করে আমরা অজানা অনেক কিছুই জানতে পারি যা আমাদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়েনের ক্ষেত্রে  অনেক গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা রাখে।

স্মাটফোন ব্যাবহারের ফলে আমরা কিছু কিছু কাজ খুব সহযেই করতে পারি তবে স্মার্টফোন মাত্রাতিরিক্ত ব্যাবহারের ফলে আমাদের নানা ধরনের সারিরিক ও মানসিক সমস্যা হতে পারে।

এমনি কিছু সমস্যা বা কুফলসম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।


ব্রেইন ক্যান্সার


  • মস্তিষ্কের ক্যান্সার
  • কাজে অমনোযোগিতা
  • মানসিক সমস্যা
  • স্মার্টফোনের নীল রশ্মির খারাপ প্রভাব
  • চোখের সমস্যা
  • হার্টের সমস্যা
  • স্নায়বিক সমস্যা
  • স্রবনশক্তি হ্রস পাওয়া
  • গর্ভাবস্থায় ঝুঁকি থাকে 
  •  অনিদ্রা
》স্মার্টফোন ব্যাবহারের ফলে সর্বপ্রথম আমাদের যে সমস্যাটি হয় তা হলো আমাদের  মস্তিস্ক বা ব্রেইনে ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হয়।
অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যাবহারের ফলে এক সময় কাজের প্রতি আমাদের অনিহা ভাব লক্ষ করে থাকি বা ক্লান্ত অনুভব  করি। রাতের আধারে আমরা যখন দীর্ঘ সময় ধরে স্মার্টফোন ব্যাবহার করি এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয় আমাদের চোখ, স্মার্টফোনের উজ্জ্বল আলো আমাদের চোখ  ও মস্তিস্কে প্রাভাব ফেলে।
বৈজ্ঞানীক গবেষনায় দেখাগেছে মাত্রারিক্ত স্মার্টফোন ব্যাবহারের ফলে মানুষের হার্ট ভিষন ভাবে প্রভাবি হয় তাই আমাদের সবার উচিত স্মর্টফোন বা মুঠোফোন ব্যাবহারে নিয়ন্ত্রন আনা।


শিক্ষাবিদ ড.মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট আসক্তি নিয়ে বলেন “সত্যিকারের মাদকাসক্তির সাথে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক আসক্তির মধ্যে কোন প্রকার পার্থক্য নেই।” ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা শন পার্কার তার একটি বক্তব্যে বলেন শুধু খোদাই বলতে পারবে আমরা না জানি পৃথিবীর শিশুদের মস্তিষ্কের কী ক্ষতি করে যাচ্ছিঅ। কিছুদিন আগে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে জাফর ইকবাল তার বক্তব্য প্রদানকালে এই কথাটি বলেছিলেন। অতএব  বুজতেই পারছেন মুঠোফোন এবং ইন্টারনেট দ্বারা আমরা কতটা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।


বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও মনো বিজ্ঞানীরা যা বলেনঃ 

মনরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মুহিত কামাল বর্তমান সময়ে মানুষ যেভাবে ইন্টারনেটের দিকে ঝুঁকছে এটি আসলেই আসাক্তর মতো । এটি আমাদেরকে স্বাভাবিক কাজেও প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। তিনি আরও বলেন ১৮  বছরের কম বয়েসের শিশুদের মুঠোফোন বা ইন্টানেট ব্যাবহার করা উচিনা আর ব্যাবহার করলেও এর সীমা থাকা প্রয়োজন, শিশুদের মেধা বিকাশে বাধাগ্রস্ত করে  এই ইন্টারনেট। অধ্যাপক ড. নেহাল করিম তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান তিনি এ সম্পর্কে বলেন বর্তমান সময়ের প্রযুক্তি ও প্রযুক্তির উন্নয়ন অস্বিকার করা যাবেনা তবে এর ব্যাবহার জেনো সঠিক ও ভালো কাজে লাগে সেই দিকে অবস্যই খেয়াল রখতে হবে।


অনিদ্রা

  1. রাতে ঘুমানোর আগে স্মার্টফোনে আন্টারনেট ব্রাউজিং এবং চ্যাটিং করা থেকে বিরত থাকুন। 
  2. স্মার্টফোনের ব্লু রাইট দিনের পর দিন আপনার চোখের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে, তাই স্মার্টফোন ব্যাবহারে নিয়ন্ত্রন আনুন। 
  3. রাতে দীর্ঘ সময় স্মার্টফোন ব্যাবহারের কারনে লাইট এক্সপোজার এর কারনে ঘুম বাধা প্রাপ্ত হয় যা মূত্রথলির ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। 
  4. ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অসম্পূর্ন ঘুম অমনোযোগিতার কারন হয়ে দাঁড়ায়। 
  5. অল্প বা অপর্যাপ্ত ঘুম নিউরোটক্সিন তৈরি করে যা একসময় অনিদ্রায় পরিনত হয় যা মানব দেহে জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর।
সুতরাং রাতে ঘুমানোর সময় রুমের লাইট বন্ধ করে ঘুমাবো এবং ঘুমানোর আগে চ্যাটিং বা ইন্টারনেট ব্রাউজিং করা থেকে বিরত থাকবো।
Powered by Blogger.